চলতি বছরে মাগুরা জেলার পানচাষীদের র্দুদিন চলছে । বানিজ্যিক ভিত্তিতে জেলায় পান চাষ শুরু না হলেও পান চাষে অনেক সাফল্য রয়েছে । এ চাষে গত বছর পানচাষীরা অনেক লাভবান হয়েছিল । কিন্তু চলতি বছর তাদের উৎপাদন খরচই উঠছে না তাদের
‘বেশি বেশি মাছ চাষ করি, বেকারত্ব দুর করি” এ শ্লোগানকে সামনে রেখে মাগুরা সাতদোহা নবগঙ্গা নদীতে রুই কাতলা, মৃগেল,সিলভর কাপসহ নানা প্রজাতির ৪০৪ কেজি মাছের পোনা অবমুক্ত করা হয়েছে । সিনিয়র সদর উপজেলা মৎস্য দপ্তরের আয়োজনে বৃহস্পতিবার সকালে শহরের সাতদোহা
মাগুরা সদরের কাটাখালি বাজারে এসিআই মটরস্ এর আয়োজনে রবিবার দিনব্যাপী সোনালীকা ফ্রি সার্ভিস ক্যাম্পেইন ও বার্ষিক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। দিনব্যাপী এ ক্যাম্পেইন ও মতবিনিময় সভায় এসিআই মটরস্ এর খুলনা বিভাগের রিজিওনাল সেলস্ ম্যানেজার মো: আব্দুল্লাহ আল মামুন,মাগুরা এরিয়ার টেরিটরী
মাগুরার শালিখা উপজেলা মৎস্য অফিসের কর্মকর্তাদের সাথে শালিখাতে কর্মরত প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিকস মিডিয়ার সাংবাদিকদের মতবিনিময় সভা ২৮ আগষ্ট মৎস্য কর্মকর্তার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয় । মৎস্য চাষ সম্প্রসারণ, মৎস্য সম্পদ সংরক্ষণ তথা মৎস্য উন্নয়ন বৃদ্ধির জন্য গণসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে উপজেলা প্রশাসন
জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে মাগুরায় গতকাল শনিবার দুপুরে জেলা মৎস্য অফিস মিলনায়তনে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। জেলা মৎস্য কর্মকর্তা আনোয়ার কবিরের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন জেলা মৎস্য জরিপ কর্মকর্তা সঞ্চিতা রাণী কুন্ডু, সদর উপজেলার সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা
মাগুরায় পাটের বাজার অবৈধ মজুদদারদের দখলে চলে গেছে । পাটের ভরা মৌসুমে প্রকৃত পাট ব্যবসায়ী পর্যাপ্ত পাট কিনতে পারছেন না । গত বছর এ সময় জেলার পাট বাজারগুলো ছিল জমজমাট । বর্তমানে জেলায় কিছু অবৈধ পাটের মজুদদাররা দালালের মাধ্যমে বিভিন্ন
মাগুরায় অ্যাভোকাডো উৎপাদনে সফলতা পেয়েছে মাগুরা হর্টিকালচার সেন্টার । বিদেশি ফল হিসেবে দিন দিন অ্যাভোকাডো চাষ মাগুরায় জনপ্রিয় হচ্ছে । এটি অনেকটা সৌখিন ফল । তাই অনেকে বাড়ির উঠানে অথবা ছাদে চারাগাছ রোপন করে পেয়েছেন সফলতা । গাঢ় সবুজ বর্ণেও
মাগুরায় টানা লকডাউনে বাঁশ ও বেত শিল্পের সাথে জড়িত জেলার প্রায় ৪ শতাধিক কারিগর বিপাকে পড়েছে । চলমান লকডাউনের কারণে তাদের তৈরি জিনিসগুলো বিক্রি হচ্ছে না । হাতে তৈরি এই জিনিস গুলো কিনতে বাইরের থেকে আসা ব্যাপারিরা না আসায় বাড়ির
মাগুরায় লকডাউনের কারণে জেলার ৪৯৯ জন খামারিরা দুধ বিক্রি নিয়ে বিপাকে পড়েছেন । দুধ বিক্রি করতে না পেরে অনেক খামারীরা গর্তে বা ড্রেনে ফেলে দিচ্ছেন নিয়মিত । খামারিদের উৎপাদিত দুধ বহনকারি কোন যানবহন শহরে ডুকতে পারছে না । ফলে সেই
মাগুরা সদর উপজেলা থেকে প্রায় ৭ কিলোমিটার দূরে নবগঙ্গা নদীর তীরঘেঁসে ঘোবডাঙ্গা গ্রামটি অবস্থিত। এই গ্রামের ফুলমিয়া মোল্যা পাকিস্তানী ও সাহিয়াল জাতের দুটি এড়ে গরু লালন পালন করেন। সখ করে তিনি গরু দুটির নাম রেখেছেন লালু আর কালু। ৪০ মাস