মাগুরায় পাটের বাজার অবৈধ মজুদদারদের দখলে চলে গেছে । পাটের ভরা মৌসুমে প্রকৃত পাট ব্যবসায়ী পর্যাপ্ত পাট কিনতে পারছেন না । গত বছর এ সময় জেলার পাট বাজারগুলো ছিল জমজমাট । বর্তমানে জেলায় কিছু অবৈধ পাটের মজুদদাররা দালালের মাধ্যমে বিভিন্ন
মাগুরায় অ্যাভোকাডো উৎপাদনে সফলতা পেয়েছে মাগুরা হর্টিকালচার সেন্টার । বিদেশি ফল হিসেবে দিন দিন অ্যাভোকাডো চাষ মাগুরায় জনপ্রিয় হচ্ছে । এটি অনেকটা সৌখিন ফল । তাই অনেকে বাড়ির উঠানে অথবা ছাদে চারাগাছ রোপন করে পেয়েছেন সফলতা । গাঢ় সবুজ বর্ণেও
মাগুরায় টানা লকডাউনে বাঁশ ও বেত শিল্পের সাথে জড়িত জেলার প্রায় ৪ শতাধিক কারিগর বিপাকে পড়েছে । চলমান লকডাউনের কারণে তাদের তৈরি জিনিসগুলো বিক্রি হচ্ছে না । হাতে তৈরি এই জিনিস গুলো কিনতে বাইরের থেকে আসা ব্যাপারিরা না আসায় বাড়ির
মাগুরা মহম্মদপুর উপজেলার বাবুখালী ইউনিয়নের রুই-ফলোশিয়া গ্রামের এক অসহায় নারীর ভিডিও টিত্র সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যেমে ভাইরাল হয়েছে। তার নাম লক্ষী রানী বিশ্বাস। ছোট বেলা থেকে দুঃখে কষ্টে মানুষ হয়েছেন তিনি। কপালে দুঃখ ছাড়া সুখের দেখা মেলেনি কখনো। জন্ম থেকে টুইটি
মাগুরায় পাটের বাম্পার ফলনের আশা কৃষকের মাগুরায় চলতি বছরে জেলার কৃষকরা পাটের ভালো ফলন পাওয়ার আশা করছে । আষাঢ় মাসে বৃষ্টিপাত বেশি হওয়াতে জেলার খাল-বিল ও নদীতে পানি বাড়তে শুরু করেছে । পানি বাড়ার সাথে সাথে ইতিমধ্যে জেলার অনেক কৃষকরা
মাগুরায় লকডাউনের কারণে জেলার ৪৯৯ জন খামারিরা দুধ বিক্রি নিয়ে বিপাকে পড়েছেন । দুধ বিক্রি করতে না পেরে অনেক খামারীরা গর্তে বা ড্রেনে ফেলে দিচ্ছেন নিয়মিত । খামারিদের উৎপাদিত দুধ বহনকারি কোন যানবহন শহরে ডুকতে পারছে না । ফলে সেই
মাগুরা সদর উপজেলা থেকে প্রায় ৭ কিলোমিটার দূরে নবগঙ্গা নদীর তীরঘেঁসে ঘোবডাঙ্গা গ্রামটি অবস্থিত। এই গ্রামের ফুলমিয়া মোল্যা পাকিস্তানী ও সাহিয়াল জাতের দুটি এড়ে গরু লালন পালন করেন। সখ করে তিনি গরু দুটির নাম রেখেছেন লালু আর কালু। ৪০ মাস
মাগুরা জেলার মহম্মদপুরের রাজাপুর ইউনিয়নের রাহাতপুর গ্রামের পশ্চিম পাড়ায় ৪০ বছর ধরে বাস করছেন দরিদ্র অলকা রাণী দাস। স্বামী কালিদাস প্রতিবন্ধী হওয়ায় তাকে নিয়ে ছোট একটি টিনের খুপরিতে বাস করেন তিনি। তার বাড়ির নিকট দিয়েই বয়ে গেছে নবগঙ্গা নদী। বিভিন্ন